স্থায়ী ঠিকানা লেখার নিয়ম। বর্তমান ঠিকানা লেখার নিয়ম
আমরা আজকে জানবো কিভাবে ঠিকানা লিখতে হয় এবং স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা মধ্যে পার্থক্য বিস্তারিত আলোচনা করব।
স্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানা লেখার নিয়ম
সাধারণত আপনার পিতৃমাতৃ স্থান কে স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে গণ্য করা হয় এবং আপনি যে জায়গায় কর্মের জন্য থাকেন ওই জায়গা কে বর্তমান ঠিকানা বলা হয়। স্থায়ী এবং বর্তমান ঠিকানা লেখার নিয়ম একই। গ্রাম বা পল্লী এলাকায় এবং শহর ঠিকানা লেখার মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো
শহরের স্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানা লেখার নিয়ম
বাসা নং -৭/বি,হাউজ নং -০৮,সেক্টর -৫,রামপু, ঢাকা ২১২
এভাবে মূলত শহরের ঠিকানা লিখতে হয়
গ্রাম স্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানা লেখার নিয়ম
শহরের ঠিকানা তুলনায় গ্রামের ঠিকানা একটু আলাদা হয়ে থাকে নিচে বিস্তারিত দেয়া হল
বাড়ির নাম - প্রধান বাড়ি /হোল্ডিং নং- ৬৭৪, গ্রাম -পশ্চিম ভুতুড়ে,পোস্ট অফিস - নিশ্চিন্তপুর ৪০৬০, থানা -মতলব দক্ষিণ, জেলা- চাঁদপুর
স্থায়ী ঠিকানা বর্তমান ঠিকানা মধ্যে পার্থক্য
ঠিকানা কিভাবে লিখতে হয় সেটা আমরা উপর থেকে জেনে আসলাম এখন যানবো স্থায়ী ঠিকানা বর্তমান ঠিকানা মধ্যে পার্থক্য। ঠিকানা সাধারণত একটি মানুষ কোথায় বসবাস করে বা একটি জায়গায় গেলে ওই ব্যক্তিকে কোন জাগায় পাওয়া যাবে ঐ জায়গা কি ঠিকানা বলা হয়।
স্থায়ী ঠিকানা কাকে বলে
পিতৃমাতৃ ঠিকানা কে স্থায়ী ঠিকানা বলে। সাধারনত বাবার জন্মস্থান কে স্থায়ী ঠিকানা বলা হয়।
অস্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানা কাকে বলে
আমরা সাধারণত বিভিন্ন কাজে বা চাকরির প্রয়োজনে নিজেদের বাড়িঘর ছেড়ে যে স্থানে গিয়ে কর্ম করি ওই স্থান কি বর্তমান ঠিকানা বলে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় আপনার জন্ম চাঁদপুরে কিন্তু আপনার একটি ছোট টং এর দোকান রয়েছে ঢাকায় এই দোকানটি পরিচালনা করার জন্য আপনাকে সব সময় ঢাকা থাকতে হয় তখন আপনার বর্তমান ঠিকানা হবে ঢাকা আর স্থায়ী ঠিকানা হবে চাঁদপুর।