আইএফআইসি ব্যাংক একাউন্ট খুঁটিনাটি সব।
আজকের এই পোস্ট থেকে আপনারা জানতে পারবেন আইএফআইসি ব্যাংকের ইতিহাস, বিভিন্ন সুবিধা, কারা ঋণ নিতে পারবে, কি কি একাউন্ট খোলা যাবে সমস্ত বিস্তারিত আলোচনা করো।
আইএফআইসি ব্যাংকের ইতিহাস
আইএফআইসি ব্যাংক লিমিটেড বাংলাদেশের একটি প্রাচীনতম প্রতিষ্টান যা স্বাধীনতার পর পর ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। আইএফআইসি ব্যাংক বেসরকারি প্রতিষ্ঠা হলেও যা সরকারি আইন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সকল কার্যক্রম অনুযায়ী পরিচালিত হয়ে থাকে। আইএফআইসি ব্যাংক মালিকানাও রয়েছে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ সরকার। বর্তমানে বিশ্বে ৪ টি দেশ সরকারি ব্যবসার পরিচালিত করছে এই আইএফআইসি ব্যাংক। বর্তমানে আইএফআইসি ব্যাংক গ্রাহকদের দ্রুততম সেবা দেওয়ার জন্য 24 ঘন্টায় সার্ভিস দিয়ে থাকে।
আইএফআইসি আমার একাউন্টের সুবিধা
- সকল ধরনের পেশার লোক সব বয়সের লোক এই আইএফআইসি আমার একাউন্ট খুলতে পারবে।
- সেভিং ও কারেন্ট একই ধরনের একাউন্টের একই সুবিধা রয়েছে আমার একাউন্টে।
- জমানো টাকার উপর দৈনিক হার এফডিআর এর মত আকর্ষনীয় মুনাফা পাওয়া যায় এবং মাস শেষেএকাউন্টে জমা রাখা যাবে।
- যেকোনো সময় ঋণ পাওয়া যাবে।
- একটি অ্যাকাউন্ট খুলে যথেষ্ট একাধিক একাউন্ট খোলা লাগেনা ঝামেলা কম বলে মনে করা হয়
- এই অ্যাকাউন্ট থেকে ডেবিট কার্ড ক্রেডিট কার্ড সুবিধাগুলো পাওয়া যাবে
- এই অ্যাকাউন্ট থেকে ডুয়েল কারেন্সি কার্ড পাওয়া যাবে যেটা বিদেশে গিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন
- আমার অ্যাকাউন্ট থেকে যে কোন মুহূর্তে যে কোন সময় দেশের 12 হাজারের বেশি এটিএম থেকে টাকা উত্তোলন করা যাবে
আইএফআইসি ব্যাংক ঋণ মাধ্যম
- ফ্লাট বাড়ি বাড়ি ক্রয় শহর এবং গ্রাম বাংলাদেশি সকল স্থানে এই সুবিধা পাওয়া যাবে।
- হঠাৎ করে ঋণের ইন্টারেস্ট পরিবর্তন হবে না।
- অতিরিক্ত কোন খরচ নেই
- খুব কম সময়ের মধ্যে ঝামেলা ছাড়াই ঋণ নেওয়া যাবে
আইএফআইসি ডিপিএস সুবিধা
- এক থেকে দশ বছর মেয়াদী ডিপিএস বা বিশেষ ধরনের ডিপোজিট স্কিম
- একবছর টাকা জমা দেওয়ার পর ওই টাকা 95 শতাংশ পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যাবে
- লেনদেন প্রসেসিং ফি তে বিশেষ ছাড় পাওয়া যাবে 50 পার্সেন্ট পর্যন্ত।
আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যক্তিগত ঋণ সুবিধা
- যে কেউ প্রয়োজনে ব্যক্তিগত ঋণ নিতে পারবে।
- খুব কম সময়ে ঋণ পাওয়ার নিশ্চয়তা
- খরচ তুলনামূলক অনেক কম
আইএফআইসি ব্যাংকের একাউন্ট খোলার নিয়ম
একাউন্ট করার জন্য 10 টাকা জমা দিয়ে একাউন্ট খোলা যাবে
একাউন্ট খোলার সময় প্রয়োজনীয় কাগজ , জাতীয় পরিচয় পত্র, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, যেকোনো একটি দুই কপি ছবি আর তেমন কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন নেই। তবে ব্যবসায় ক্ষেত্রে ডকুমেন্ট দেখাতে হবে
এই অ্যাকাউন্ট থেকেই সঞ্চয়ের উপর এবং প্রয়োজনের সময় ঋণ সুবিধা পাওয়া যাবে
